তোমরা নিশ্চয়ই অবগত আছো বিভিন্ন সরকারী ও বেসরকারি চাকরি পরীক্ষায় যেমনঃ বিসিএস, গভমেন্ট জব, ব্যাংক জব, সহকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় জেনারেল নলেজ বা সাধারণ জ্ঞান কমন একটি বিষয়। তোমাদের প্রস্তুতি কেমন তা যাচাই করার জন্য ৩২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (সাধারণ জ্ঞান) এর মক টেস্ট নিয়ে হাজির হলাম। তাহলে দেরি না করে নিজকে যাচাই করো।
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
পানি খাওয়া অবশ্যই ভালো, তবে খাবারের পর পর পানি খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। শরীর ভালো রাখতে কোন কোন খাবারের পর পানি খাবেন না তা জেনে নিন।
অনেকেরই খাবার খাওয়ার পর পানি পান করতে হয়। গলা ভেজা না হলে মনে হয় খাবার একেবারেই গলা থেকে নামছেই না। ডাক্তাররা খাবারের পরে এবং খাবারের সময় পানি না পান করার পরামর্শ দেন। সব ক্ষেত্রে সেই নিষেধাজ্ঞা মানা সম্ভব নয়। কিছু খাওয়ার সময় আপনার প্রচণ্ড ঝাল লেগেছে। তখন পানি পান করা ছাড়া উপায় থাকে না। কিন্তু কিছু খাবার আছে যেগুলো খাওয়ার পর পানি পান করা একেবারেই ঠিক নয়। এতে শারীরিক সমস্যা হতে পারে। সুস্থ থাকার জন্য কোন কোন খাবার খাওয়ার পর পানি পান করবেন না?
ডাক্তাররা খাবারের পর পানি পান করতে নিষেধ করেন, কারণ পানি ও খাবার একসঙ্গে শরীরে প্রবেশ করলে হজম প্রক্রিয়া কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। খাবার হজম করতে সাহায্য করে এমন পদার্থ পানিতে মিশে গেলে কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে।
সেজন্য পানির পরিমাণ বেশি থাকে এমন ফল খাওয়ার পর আলাদা করে পানি না খাওয়াই ভালো। লেবু, শসা, তরমুজের মতো ফলগুলো সঠিকভাবে খাওয়া হলে শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কিন্তু এই সব ফল খাওয়ার পর পানি পান করলে হজমের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। তেল-মশলা, ভাজা খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পানি না খাওয়াই ভালো। কারণ এই দুই ধরনের খাবার হজম করা কঠিন। সঙ্গে সঙ্গে পানি শরীরে প্রবেশ করলে খাবার হজম হতে বেশি সময় লাগবে। তাই যেকোনো ভাজা খাবার খাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা পর পানি পান করুন।
আইসক্রিম খাওয়ার পরপরই পানি খেতে নিষেধ করেছেন চিকিৎসকরা। কারণ অতিরিক্ত ঠান্ডা আইসক্রিম আর সাধারণ তাপমাত্রার জল একসঙ্গে প্রবেশ করলে তা গলার ক্ষতি করতে পারে। ঠান্ডা-গরম লেগে গলা ব্যথা শুরু হতে পারে সঙ্গে সঙ্গে।
চিনাবাদাম ও তিল খাওয়ার পর পানি পান করা খুব একটা ভালো নয়। এই দুটি খাবারই শুকনো। গলা নামতে সময় লাগে। সঙ্গে সঙ্গে পানি পান করলে কাশি হতে পারে। তাই এই দুটি উপাদান দিয়ে তৈরি কোনো খাবার খেয়ে পানি পান না করাই ভালো।
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
আলাে-অন্ধকার নিয়েই এ দুনিয়া, বিশ্বচরাচর ও মহাবিশ্ব। আলাে আছে বলেই আমরা অন্ধকারের অস্তিত্ব বুঝি। আলাে আমাদের পথ দেখায়, বেঁচে থাকার শক্তি যােগায়, কর্ম প্রেরণার উৎস। পক্ষান্তরে, অন্ধকার আমাদের ঘুম পাড়ায়। জীবন ও কর্মহীনতার দ্যোতক অন্ধকার। তেমনি বই আলাের প্রতীক। বই পড়লে মানুষের জীবন আলােকিত হয়। তার জীবনে সমস্ত অন্ধকার বিদূরিত হয়। যিনি বই পড়েন শত অন্ধকারেও তিনি পথ হারান না। জ্ঞানের বাতিঘর বই’ই তাকে পথ দেখায়। চলার পথে আমাদের জীবনে অনেক সময় দিবসের সূর্য অস্ত যাবার মতােই অন্ধকার নেমে আসে আমরা তখন পথ হারিয়ে ফেলি-অন্ধতা, অজ্ঞতা, কুসংস্কার, বুজুর্গি চারপাশ থেকে আমাদের ঘিরে ধরে। যিনি বই পড়েন অথবা বইয়ের সঙ্গে যার সর্বক্ষণ সংযােগ আছে তিনি সর্বদা আলাের সঙ্গে থাকেন বলে তাকে অন্ধকার স্বরূপ অজ্ঞতা, কুসংস্কার, ভণ্ডামি, বুজুর্গি কোনাে কিছু স্পর্শ করতে পারে না। বই পড়ার কারণে বই পড়ুয়া দিবসের সূর্যালােকের মতােই চারদিক স্পষ্ট ও পরিচ্ছন্ন রূপে দেখতে পান। কিন্তু যিনি বই পড়ে না তিনি অন্ধ ও বধির বলে তার চারপাশে তিনি কোনাে কিছু স্পষ্ট দেখতে পান না। সাদা, হলুদ, নীল, কমলা তার কাছে সব সমান-এক অপার্থিব রূপ। ‘অন্ধের হাতি দেখা’ তার কাছে বড় প্রত্যক্ষণীয় বিষয়। কিন্তু যিনি বই পড়েন (আলােকিত হন বলে) হাতিকে তিনি স্পষ্ট দেখতে পান তার সামনে, পেছনে, ওপরে, নিচে সব দিক মিলিয়ে এক ঐতরেয় রূপ প্রত্যক্ষ করেন। তিনি কখনাে বলেন না হাতি কলাগাছের মতাে, কুলার মতাে বা লাঠির মতাে।
একটি বই অনন্ত যৌবনা। বিখ্যাত ফারসি কবি ওমর খৈয়াম (Omar Khayyam) বলেছেন-
রুটি, মদ ফুরিয়ে যাবে
প্রিয়ার কালাে চোখ দুটো
ঘােলাটে হয়ে আসবে
কিন্তু বইখানা অনন্ত যৌবনা।
বই জ্ঞানের বাহন এবং আনন্দের সঙ্গী বলে খৈয়াম স্বর্গেও বই সঙ্গে নিতে চেয়েছেন। যিনি নিয়মিত বই পড়েন তিনি জ্ঞানী হন। আর জ্ঞানীরা কখনাে সমাজে অন্যায়, অপকর্ম করে না, করতে পারে না। ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে, “Idle brain is devil’s workshop.” আলস্য জীবনে অন্ধকার ডেকে আনে।
আর আলস্য দূর করার উত্তম বন্ধু হলাে বই। বই মানুষের জীবন থেকে অজ্ঞতা দূর করে আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। একজন মানুষকে পরিপূর্ণ মানুষে পরিণত করে। তাই “পড়িলে বই আলােকিত হই, না পড়িলে বই অন্ধকারে রই।”
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
আগামী ২৯ জুন থেকে ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের এইচএসসি পরীক্ষার অনলাইন ফরম পূরণ শুরু হতে যাচ্ছে। ১১ জুলাই পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে। ১২ জুলাইয়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের ফি অনলাইনে বোর্ডে পাঠাতে হবে শিক্ষার্থীদের। আর ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের এইচএসসি পরীক্ষার জন্য নির্বাচনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। স্বাস্থ্যবিধি মেনে এইচএসসির ফরম পূরণ করতে সব কলেজগুলোকে বলা হয়েছে। এসব তথ্য জানিয়ে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঢাকা বোর্ড।
২০২১ খ্রিষ্টাব্দের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীরা আগামী ২৯ জুন থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া অনলাইনে ফরম পূরণ করতে পারবেন। বিলম্ব ফি ছাড়া অনলাইনে ফি ১২ জুলাই পর্যন্ত জমা দেয়া যাবে।
২০২১ খ্রিষ্টাব্দের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীরা আগামী ২৯ জুন থেকে ১১ জুলাই পর্যন্ত বিলম্ব ফি ছাড়া অনলাইনে ফরম পূরণ করতে পারবেন। বিলম্ব ফি ছাড়া অনলাইনে ফি ১২ জুলাই পর্যন্ত জমা দেয়া যাবে। এর আগে ২৮ জুন রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের তালিকাভুক্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্যক্ষ বরাবর সাদা কাগজে আবেদন করতে হবে। এদিন জিপিএ উন্নয়ন ও এক বা দুই বিষয়ের পরীক্ষার্থী হিসেবে অংশগ্রণে ইচ্ছুক পরীক্ষার্থীদের সংশ্লিষ্ট কলেজের অধ্যক্ষ বরাবর সাদা কাগজে আবেদন করতে হবে। ২০২০ খ্রিষ্টাব্দে মূল্যায়নের মাধ্যমে জিপিএ ৫এর কম পাওয়া শিক্ষার্থীনা জিপিএ উন্নয়নের সুযোগ পাবেন এবং তাদের সব বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে। তবে, ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের অংশিক বিষয়ে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এ সুযোগ পাবেন না। ২৮ জুন ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রকাশ হবে।
এইচএসসি পরীক্ষার ফি বাবদ পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে পত্রপ্রতি ১০০ টাকা, ব্যবহারিকের ফি বাবদ পত্রপ্রতি ২৫ টাকা, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্টের ফি বাবদ পরীক্ষার্থী প্রতি ৫০ টাকা, মূল সনদ বাবদ ১০০ টাকা, বয়েজ স্কাউট ও গার্লস গাইড ফি বাবদ ১৫ টাকা এবং জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ফি বাবদ পরীক্ষার্থীপ্রতি ৫ টাকা নেয়া হবে। এছাড়া অনিয়মিত শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থীপ্রতি ১০০ টাকা অনিয়মিত ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রাইভেট পরীক্ষার্থী ফি বাবদ ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কেন্দ্র ফি বাবদ প্রতি পরীক্ষার্থীকে ৪০০টাকা ও ব্যবহারিক পরীক্ষার ফি বাবদ পরীক্ষার্থীদের পত্র প্রতি ২৫ টাকা দিতে হবে।
এইচএসসির ফরম পূরণের মোট ফি নির্ধারণ করে দিয়েছে ঢাকা বোর্ড। বোর্ড বলছে, বিজ্ঞান শাখার জন্য ২ হাজার ৫০০ টাকা, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ১ হাজার ৯৪০ টাকা করে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোন পরীক্ষার্থীর ৪র্থ বিষয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষা থাকলে এ ফিয়ের সাথে অতিরিক্ত ১৪০ টাকা যুক্ত হবে। আর মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোন শিক্ষার্থীর নৈর্বচনিক বিষয়ে ব্যবহারিক থাকলে বিষয় প্রতি আরও ১৪০ টাকা যোগ হবে।
বোর্ড বলছে, নির্ধারিত ফিয়ের অতিরিক্ত কোন ফি আদায় করা যাবে না। এ সংক্রান্ত কোন অভিযোগ পাওয়া গেলে ফরম পূরণের প্যানেল বন্ধ করাসহ প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে এইচএসসি পরীক্ষার ফরমপূরণের বিস্তারিত প্রক্রিয়া তুলে ধরেছে ঢাকা বোর্ড। বিজ্ঞপ্তিতে এইচএসসির কোন শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের কোন সিলেবাস থেকে কী পদ্ধতির প্রশ্ন করা হবে তাও জানিয়েছে ঢাকা বোর্ড।
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
তােমাদের বিদ্যালয়ে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস কীভাবে পালন করা হয়েছিল তার একটি পর্যায়ক্রমিক বর্ণনা দাও।
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ অমর একুশের ভাষা শহিদদের আত্মত্যাগের একটি মহান স্বীকতি আমরা মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রীয় ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছি। সেই ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত এ সুদীর্ঘপথে লাখাে লাখাে শহীদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে এদেশের মাটি। ভাষা শহিদদের সম্মান জানাতে আমাদের স্কুলে (এখানে তোমাদের স্কুলের নাম লিখবে) প্রতিবছর ২১ শে ফেব্রুয়ারি পালন করা হয় । নানা কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়। ২১ শে ফেব্রুয়ারি সকাল ভোরে আমরা স্কুল প্রাঙ্গনে সমবেত হয়। এরপর স্কুলের প্রধান শিক্ষক, অন্যান শিক্ষকগণ, স্কুলের প্রতিষ্ঠানবৃন্দ, এলাকার রাজনৈতিক নেতাদের উপস্থিতিতে স্কুল প্রাঙ্গনের শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানানো হয়। এরপর সকলের কণ্ঠে বেজে উঠে
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর স্কুল প্রাঙ্গন থেকে শুরু করে প্রায় ৩০০ মিটার পর্যন্ত সকলের অংশগ্রহণে একটি বর্ণাট্য র্যালি বের করা হয়। এরপর শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আমাদের স্কুলের বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়ের শিক্ষক (এখানে শিক্ষকের নাম লিখবে) অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। প্রথমে পবিত্র কুরআন থেকে কিছু আয়াত পাঠ করা হয়। এরপর অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ব্যক্তিবর্গদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। এবং এক এক করে তাদের বক্তৃতা উপস্থাপনের জন্য অনুরোধ করা হয়। এরপর শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মূল পর্ব। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অনেক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। কেউ একুশের কবিতা পাঠ করেছিল, কেউ একুশের চেতনা নিয়ে প্রতিবেদন পাঠ করেছিল, আবার কেউ ভাষা আন্দোলনের উপর একটি নাটিকা উপস্থাপন করেছিল। আমি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ এর লিখা “মাগো ওরা বলে সবার কথা কেড়ে নেবে তােমার কোলে শুয়ে গল্প শুনতে দেবে না। বলল মা, তাই কি হয়?” একুশের একটি কবিতা আবৃতি করেছিলাম। সবশেষে পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে অনুষ্ঠান শেষ করা হয়।
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
জনাব ‘ক’ এর মধ্যে আখলাকে হামিদাহর কোন গুণটি বিদ্যমান ব্যাখ্যা কর
আলোচ্য উদ্দীপকের জনাব “ক” এর মধ্যে আখলাকে হামিদাহর শালীনতাবোধ ও উত্তম আচার-ব্যবহার গুণটি লক্ষ করা যায়। কারন জনাব ‘ক’ নিয়মিত মার্জিত পোশাকে অফিসে যেতেন। এতে তার মধ্যে শালীনতাবোধ গুণটি প্রকাশ পায়। তাছাড়া জনাব “ক” এর সহকর্মী ও সেবাগ্রণকারী সবাই তার ব্যবহারে মুগ্ধ ছিলেন। এখানে জনাব “ক” এর উত্তম আচার-ব্যবহার গুণটি ফুঁটে উঠেছে। আখলাকে হামিদাহ হলো উত্তম চরিত্র। অর্থাৎ চলাফেরা, আচার-আচরণ, সম্ভাব, সৃষ্টির সেবা, আমানত রক্ষা করা, অন্যের উপকার করা, শ্রমের মর্যাদা দেওয়া প্রভৃতি কাজের মাধ্যমে আখলাকে হামিদাহর গুণটি প্রকাশ পায়।
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
������������������������������������������������������������������������������������������������������������������������������������. One emoji here is not same as others . Reply the unsimmilar emoji!
করোনা ভাইরাস ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশ। কারণ চীনের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে বাংলাদেশের। প্রতিদিন অনেক মানুষ বাংলাদেশ থেকে চীনে যাওয়া-আসা করছে। এছাড়া অন্যান্য যেসব দেশে রোগটি সংক্রমিত হয়েছে, সে দেশগুলোর সঙ্গেও বাংলাদেশের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। তাই এখন পর্যন্ত কোনো রোগী পাওয়া না গেলেও বাংলাদেশকে ঝুঁকিমুক্ত বলা যাচ্ছে না।
এদিকে চীনসহ ১৩টি দেশে এই ভাইরাসের অস্তিত্ব মিলেছে। আক্রান্ত হয়েছেন ১৩শ’ মানুষ। এ পর্যন্ত ৪১ জন মারা গেছেন। বাংলাদেশে করোনা ভাইরাস ঝুঁকি মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে। চিকিত্সার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল ও মহাখালী সংক্রমক ব্যাধি হাসপাতাল। পর্যায়ক্রমে সারাদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত করা হবে। যাতে যেখানে রোগী শনাক্ত হবে, সেখানেই চিকিত্সা দেওয়া যায়। এছাড়া সকল বিমানবন্দর ও স্থল বন্দরগুলোতে বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচতে যা যা করবেনঃ
১. ঘরের বাহিরে অবশই মাস্ক ব্যবহার করবেন।
২. গণপরিবহন এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
৩. প্রচুর ফলের রস খান।
৪. প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
৫. বাহির থেকে ঘরে ফিরে অবশই হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে ভালো করে হাত ধুয়ে নিতে হবে।
৬. কিছু খাওয়ার আগে এবং রান্না করার আগে হাত ধুয়ে নিন।
৭. ঘন ঘন মুখে হাত দিবেন না। কারণ হাতে অনেক জীবাণু থাকে।
৮. ডিম কিংবা মাংস রান্না করার সময় তা ভালো করে সিন্ধ করে নিন।
৯. ময়লা / অপরিষ্কার কাপড় পরিধান করবেন না। বরং ময়লা কাপড় দ্রুত ধুয়ে ফেলুন।
১০. নিয়মিত থাকার ঘর এবং কাজের ঘর পরিষ্কার পরিছন্ন রাখুণ।
১১. অপ্রয়োজনে ঘরের দরজা, জানালা খুলে রাখবেন না।
১২. বাচ্চাদের হাতে ময়লা লাগলে তা দ্রুত ধুয়ে ফেলুন।
আসুন আমারা সচেতন হই। এবং পোস্টটি অন্নদেরকে শেয়ার করে সবাইক সচেতন করি।
This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.
ভাই ডাউনলোড় দিবো কিরে আগের মতো করেন