সাধুরীতির ৫ টি বৈশিষ্ট্য
ভাষার দিক থেকে সাধু ভাষার নিজিস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন:
ক) সাধু ভাষায় ক্রিয়াপদের রূপ পূর্নাঙ্গ। যেমন: খাইয়াছি, গিয়াছি।
খ) সাধু ভাষায় সর্বনামপদের রূপ পূর্নাঙ্গ। যেমন: তাহারা, তাহার।
গ) সাধু ভাষা বক্তৃতা বা নাট্য সংলাপের অনুপযুগী।
ঘ) সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি। যেমন: কর্ণ, হস্ত।
ঙ) সাধু ভাষার উচ্চারণ গুরুগম্ভীর।
সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতােমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।
সর্বনাম, ক্রিয়াপদ, অব্যয় ও তৎসম শব্দের দৃষ্টান্ত :
উল্লেখিত পাঠে,
সে, এই সর্বনামপদ
পাইলাম, সাক্ষাৎ, আসিয়া, দিয়া, করিয়া, লইয়াছে ক্রিয়াপদ
যে, ইতােমধ্যে, প্রায়, অনেকটা অব্যয়পদ
সহিত, প্রত্যহ, ক্ষুদ্র তৎসম শব্দ
উল্লেখিত পাঠটি সাধু ভাষায় রচিত। উক্ত পাঠে ক্রিয়াপদের এবং সর্বনামপদের রুপ পূর্নাঙ্গভাবে প্রকাশ পেয়েছে। তাছাড়া উল্লেখিত পাঠে তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি লক্ষ্য করা যায়।
ইসলাম শিক্ষা ১ম সাপ্তাহের কোথায় পাব