ইসলাম ও জীবন

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর শ্রেষ্ঠ বাণী ও হাদীস

3.5/5 - (8 votes)
১। তুমি মুমিন হবে তখন , যখন তোমার ভালো কাজ তোমাকে আনন্দ দেবে, আর মন্দ কাজ দেবে মনোকষ্ট। – আহমদ
২। কোনো বান্দাহ ততোক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম হয়না , যতোক্ষণ তার মন ও যবান মুসলিম না হয়। – তাগরীব
৩। পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক। – সহীহ মুসলিম
৪।  যে পূত পবিত্র থাকতে চায় , আল্লাহ তাকে পূত পবিত্র রাখেন। – সহীহ বুখারী
৫।  অত্যাচারী শাসকের সামনে সত্য কথা বলা সবচেয়ে বড় জিহাদ। – তিরমিযী
৬।  যে তোমার সাথে বিশ্বাস ভংগ করেছে , তুমি তার সাথে বিশ্বাস ভংগ করোনা। – তিরমিযী
৭। সালাত জান্নাতের চাবি। – আহমদ
৮। যে পরিশুদ্ধ হয়না , তার সালাত হয়না। – মিশকাত
৯। যে আল্লাহর উদ্দেশ্যে একটি মসজিদ বানায় , আল্লাহ জান্নাতে তার জন্যে একটি ঘর বানায়। –  সহীহ বুখারী 
১০। তোমাদের কেউ মুমিন হবেনা , যতোক্ষণ সে নিজের জন্যে যা পছন্দ করে , তার ভাইয়ের জন্যেও তাই পছন্দ না করবে । – সহীহ বুখারী
১১। অনুমান ও কুধারণা করা থেকে বিরত থাকো, কেননা অনুমান হলো বড় মিথ্যা কথা। – সহীহ বুখারী
১২। আল্লাহ বলেছেনঃ- আমি জান্নাত কে লুকিয়ে রেখেছি দুঃখ কষ্টের ভিতর, আর জাহান্নাম কে লুকিয়ে রেখেছি দুনিয়ার ধন সম্পদ, হাসি- খুসির ভিতর। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
১৩। যে যুবক একজন যুবতী নারীকে একা পেয়েও আল্লাহর ভয়ে তার ইজ্জতের উপর আঘাত করে না, তার জন্য অপেক্ষা করছে জান্নাতুল ফেরদাউস। – হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
১৪। জান্নাতের চাবি হলো – ‘আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই ’ এ সাক্ষ্য দেয়া । – আহমদ
১৫। যে আল্লাহর উপর ভরসা করে, তার জন্যে আল্লাহই যথেষ্ট। – ইবনে মাজাহ
১৬। আল্লাহ সুন্দর ! তিনি সৌন্দর্যকেই পছন্দ করেন। – সহীহ মুসলিম
১৭। তোমাদের মধ্যে ভালো মানুষ তারা , যাদের দেখলে আল্লাহর কথা স্মরণ হয়। – ইবনে মাজাহ
১৮। রাত্রে ঘন্টাখানেক জ্ঞান চর্চা করা সারা রাত জেগে ( ইবাদতে নিরত ) থাকার চেয়ে উত্তম। – দারমী
১৯। বান্দাহর উপর আল্লাহর অধিকার হলো , তারা কেবল তাঁরই আনুগত্য ও দাসত্ব করবে এবং তাঁর সাথে কোনো অংশীদার বানাবেনা । – সহীহ বুখারী
২০। যে কেউ এই ঘোষণা দেবে : ‘ আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নাই আর মুহাম্মদ সাঃ আল্লাহর রসূল ’ – আল্লাহ তাকে জাহান্নামের জন্যে নিষিদ্ধ করে দেবেন। – সহীহ বুখারী
২১। রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ রমযান মাস প্রবেশ করলে আকাশের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানগুলোকে জিঞ্জির দ্বারা বাঁধা হয়। – সহীহ বুখারী
২২। যে ভুল করে, সে “মানুষ” যে ভুলের উপর স্থির থাকে, সে “শয়তান” আর যে ভুল করার পর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় সে “মুমিন”। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৩। যে ব্যক্তি রোযাদারকে ইফতার করাবে সে রোযাদারের সমান সওয়াব পাবে এবং তার সওয়াব কোন ক্ষেত্রে কম হবে না। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৪। যার একটি মেয়ে আছে সে জান্নাতে যাবে, যার দুটি মেয়ে আছে সেও জান্নাতে যাবে। আর যার তিনটি মেয়ে আছে সে আমার সাথে জান্নাতে যাবে। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৫।  যে ব্যাক্তি আমার নামে মন গড়া কথা রচনা করলো, যা আমি বলিনি, সে যেন তার বাসস্থান জাহান্নামে নির্ধারণ করলো। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৬।  মানুষ যদি মুত্যু ব্যাক্তির আর্তনাদ দেখতে এবং শুনতে পেত তাহলে মানুষ মুত্যু ব্যাক্তির জন্য কান্না না করে নিজের জন্য কাঁদত! – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৭। যে ব্যক্তি জুম‘আর দিন গোসল করে সুগন্ধি মেখে মসজিদে এল ও সাধ্যমত নফল ছালাত আদায় করল। অতঃপর চুপচাপ ইমামের খুৎবা শ্রবণ করল ও জামা‘আতে ছালাত আদায় করল, তার পরবর্তী জুম‘আ পর্যন্ত এবং আরও তিনদিনের গোনাহ মাফ করা হয়। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৮।  যারা রাতে আরামের বিছানা থেকে নিজেদের পার্শ্বদেশকে দূরে রেখেছিল, এমন অল্প সংখ্যক লোক বিনা হিসেবে জান্নাতে প্রবেশ করবে। অবশিষ্ট সকল মানুষ হতে হিসেব নেয়ার নির্দেশ করা হবে। – বায়হাকি- আসমা (রা.)
২৯। জান্নাতের স্তর হবে ১০০টি এবং জান্নাতের সর্বোচ্চ স্তর জান্নাতুল ফেরদাউস। যখন তোমরা আল্লাহর কাছে জান্নাত চাইবে তখন জান্নাতুল ফেরদাউস চাইবে। – তিরমিজী ওবাই ইবনে সামেত (রা.)
৩০।  যে অন্যের বাবা মাকে গালি দিল, সে যেন নিজের বাবা মাকেই গালি দিল। –  হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
৩১।  মৃত্যুর পর সেই সব লোকদের জিহবা আগুনের কাঁচি দিয়ে কাঁটা হবে, যারা অন্য কে উপদেশ দেয়, কিন্তু , সেই উপদেশ নিজেই মানে না। – হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
৩২. যে ব্যাক্তি আজান শুনে নামাজ পড়বে না, কিয়ামতের দিন তাঁর কানে গরম সীসা ঢেলে দেয়া হবে। – হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
৩৩।  যে মহিলা গর্ভ অবস্থায় ১ খতম কোরআন পাঠ করবে, তার গর্ভের ঐ সন্তান ১ জন নেককার বান্দা হিসেবে দুনিয়াতে আগমণ করবে! – হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
৩৪।  সিয়াম পালনকারীর পূর্বেকার গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। – হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
৩৫. যে ব্যক্তি কোনও জ্যোতিষীর কাছে গেলো ও তাকে কিছু জিজ্ঞেস করলো, (ভবিষ্যৎ জানতে চাইলো) চল্লিশ দিন ও রাতের জন্য তার সালাত কবুল হবে না। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
৩৬।  যদি জান্নাতী রমনীদের মধ্যে থেকে কোন রমনী পৃথিবীতে উঁকি দিত তাহলে পূর্ব থেকে পশ্চিমের মাঝে যা কিছু আছে সব আলোক উজ্জ্বল হয়ে যেত। – হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
৩৭।  ঘুমানোর আগে মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নিও, হতে পারে, এটাই তোমার জীবনের শেষ ঘুম। – হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
৩৮। সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ লোক হল সেই, যার হৃদয় হল পরিস্কার এবং জিভ হল সত্যবাদী। – হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
৩৯।  বান্দা যতক্ষণ নামাজে থাকে তার মাথার উপর ততক্ষণ নেকী ঝড়তে থাকে। – হযরত মুহাম্মদ  (সাঃ)
৪০।  যখন কিছু প্রার্থনা করবে , আল্লাহর কাছে করবে। – মিশকাত 
৪১।  দু’আ ইবাদত। – তিরমিযী
৪২।  আল্লাহর কাছে তাঁর অনুগ্রহ  চাও। তাঁর কাছে প্রার্থনা করাকে আল্লাহ খুবই পছন্দ করেন। – তিরমিযী
৪৩। যে আল্লাহর কাছে চায়না , আল্লাহ তার উপর রাগান্বিত হন।  – তিরমিযী
৪৪।  আমি আল্লাহর কাছে দিনে ১০০ বার ক্ষমা প্রার্থনা করি। – সহীহ মুসলিম
৪৫।  বান্দাহ যখন অপরাধ স্বীকার করে এবং তাওবা করে , তখন আল্লাহ তার তাওবা কবুল করেন। – সহীহ বুখারী
৪৬. সব আদম সন্তানই ভুল করে । তবে এদের মধ্যে উত্তম হলো তারা যারা ভুলের জন্যে তাওবা করে। – তিরমিযী
৪৭। জামাদের প্রতি আল্লাহর রহমত থাকে । যে জামাত ত্যাগ করে , সে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হয়। – তিরমিযী
৪৮। মতভেদ কারোনা। তোমাদের পূর্বে যারা মতভেদ করেছিল , তারা ধ্বংস হয়েছে। – সহীহ বুখারী
৪৯। আমি প্রেরিত হয়েছি রহমত হিসেবে। – সহীহ মুসলিম
৫০। সুখবর তার জন্যে , যে আমাকে দেখেছে। সাতবার সুখবর ঐ ব্যক্তির জন্যে যে আমাকে দেখেনি , অথচ আমার প্রতি ঈমান এনেছে। – আহমদ
৫১।  আমার সাহাবীদের সম্মান দান করো , কারণ তারা তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম। – মিশকাত
৫২। আমি যদি আমার প্রভুকে ছাড়া আর কাউকেও বন্ধু বানাতাম , তবে অবশ্যি আবু বকরকে বন্ধু বানাতাম । – সহীহ বুখারী
৫৩। হে আবু বকর ! আমার উম্মতের মধ্যে তুমিই সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে। – আবু দাউদ
৫৪। আমার পরে যদি কেউ নবী হতো , তবে অবশ্যি উমর  বিন খাত্তাব হতো। – তিরমিযী
৫৫। পৃথিবীর সর্বোত্তম নারী ইমরানের কন্যা মরিয়ম আর খুয়াইলিদের কন্যা খাদীজা। – সহীহ
৫৬। মুমিন এক পাথরে দুইবার হোঁচট খায়না। – সহীহ বুখারী
৫৭। অধিক হাসাহাসি অন্তরকে মেরে ফেলে। – তিবরানী
৫৮। তোমাদের সন্তানদের মর্যাদা দান করো এবং তাদের সুন্দর আচার ব্যবহার শিখাও। -ইবনে হিব্বান
৫৯। শক্তিশালী সে , যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। – সহীহ মুসলিম
৬০। যার কর্ম তাকে ডুবায় , তার বংশ তাকে উঠাতে পারেনা। – সহীহ মুসলিম

৬১। তোমরা হবে যেমন , তোমাদের শাসকও হবে তেমন। – মিশকাত
৬২। যে ব্যক্তি একজন মুসলমানের দোষ গোপন করবে , আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দোষ গোপন করবেন। – সহীহ মুসলিম
৬৩। হারাম থেকে বেঁচে থাকো , আল্লাহ তোমাকে হিফাযত করবেন। – তিরমিযী
৬৪।  আল্লাহর সিদ্ধান্ত সন্তুষ্ট থাকতে পারা আদম সন্তানের একটি সৌভাগ্য । – তিরমিযী
৬৫। প্রতিটি বান্দা কিয়ামতে তাই নিয়ে উঠবে , যা নিয়ে সে মরেছে । – সহীহ মুসলিম
৬৬। সত্য কথা বলো , যদিও তা তিক্ত । – ইবনে হিব্বান
৬৭। প্রচেষ্টার চেয়ে বড় কোনো যুক্তি নাই। – ইবনে হিব্বান
৬৮। কোনো নিন্দুক জান্নাতে প্রবেশ করবেনা। – বুখারী
৬৯। রাগে উত্তেজিত হলে চুপ করে থাকো। – আদাবুল মুফরাদ
৭০। তোমাদের কেউ যখন উত্তেজিত হবে , সে যেনো অযু করে আসে। – আবু দাউদ
৭১। যার মনে বিন্দু পরিমাণ অহংকার আছে , সে জান্নাতে প্রবেশ করবেনা। – সহীহ মুসলিম
৭২। সবচেয়ে কৃপণ লোক সে , যে সালাম আদান প্রদানে কৃপণতা করে । – তিবরানী
৭৩। যারা পৃথিবীতে আছে তাদের দয়া করো , তাহলে যিনি আকাশে আছেন তিনি তোমাকে দয়া করবেন। – মিশকাত
৭৪। যে মানুষের প্রতি দয়া করেনা , আল্লাহ তার প্রতি দয়া করেননা। – সহীহ বুখারী
৭৫। প্রতিবেশীর প্রতি সুন্দর সহানুভূতির আচরণ করো , তবেই মুমিন হবে। – মিশকাত
৭৬। সে মুমিন নয় , যে নিজে পেট পূরে খায় আর পাশেই তার প্রতিবেশী না খেয়ে থাকে। – বায়হাকী
৭৭। মনের প্রাচুর্যই আসল প্রাচুর্য। – সহীহ বুখারী
৭৮। আল্লাহ তোমার ভাগে যা রেখেছেন , তাতে সন্তুষ্ট থাকো , তবেই হবে সবচেয়ে প্রাচুর্যশালী। – মিশকাত
৭৯। যার উদ্দেশ্য হয় পরকাল লাভ করা , আল্লাহ তার অন্তরে প্রাচুর্য দান করেন। – তিরমিযী
৮০। জান্নাত এতই আকর্ষণীয় যে, তার আকাংখীর চোখে ঘুম আসেনা। – তিবরানী
৮১। দোযখ এতোই ভয়াবহ যে , তার থকে পলায়নকারীর চেখে ঘুম আসেনা। – তিবরানী
৮২। মনের মধ্যে লোহার মতোই মরিচিকা পড়ে।। আর তা দূর করার উপায় হলো ক্ষমা প্রর্থনা করা । – বায়হাকী
৮৩। অধীনস্থদের সাথে নিকৃষ্ট আচরণকরী জান্নাতে প্রবেশ করবেনা। – আহমদ
৮৪। মৃতদের গালি দিয়োনা।
৮৫। মর্যাদা অনুযায়ী মানুষকে সমাদর করো। – আবু দাউদ
৮৬। যে আল্লাহকে ভয় করে , তার জন্যে অর্থের প্রাচুর্যের চেয়ে শারীরিক সুস্থতা উত্তম। – মিশকাত
৮৭। সত্য দেয় মনের শান্তি আর মিথ্যা দেয় সংশয়। – তিরমিযী
৮৮। প্রতিটি ভালো কাজ একটি দান। – সহীহ বুখারী
৮৯। উত্তম লোক সে , যার বয়স হয় দীর্ঘ আর কর্ম হয় সুন্দর । – তিরমিযী
৯০। মুসলমান সে , যে নিজের অনিষ্টকর ভাষা ও কর্ম থেকে মুসলমানদের নিরাপদ রাখে। – সহীহ বুখারী
৯১। মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসেকী আর হত্য করা কুফরী। – সহীহ বুখারী
৯২। প্রত্যেক মুসলমানের জন্যে অপর মুসলমানদের রক্ত , সম্পদ ও ইজ্জত সম্মানযোগ্য। – সহীহ মুসলিম
৯৩। তোমরা আল্লাহর কিতাবকে আঁকড়ে ধরো। এর হালালকে হালাল বলে গ্রহণ করো এবং এর হারামকে হারাম বলে বর্জন করো । – হাকিম
৯৪। ডান হাতে খাও এবং যা নিকটে তা থেকে খাও। – সহীহ বুখারী
৯৫। যে আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান রাখে , সে যেনো নিজের মেহমানকে সম্মান -যত্ন করে। – সহীহ বুখারী
৯৬। যে কাউকেও প্রতারণা করলো সে আমার লোক নয়। – সহীহ মুসলিম
৯৭। তোমরা একে অপরের প্রতি হিংসা করোনা , ঘৃণা বিদ্বেষ কারো না এবং পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়োনা । – সহীহ মুসলিম
৯৮। শিশুরা আল্লাহর ফুল। – তিরমিযী
৯৯। তোমাদের মাঝে উত্তম লোক সে , যে তার পরিবার পরিজনের কাছে উত্তম। – ইবনে মাজাহ
১০০। রোগীর সেবা করো এবং ক্ষুধার্তকে খেতে দাও। – সহীহ বুখারী

Rimon

This is RIMON Proud owner of this blog. An employee by profession but proud to introduce myself as a blogger. I like to write on the blog. Moreover, I've a lot of interest in web design. I want to see myself as a successful blogger and SEO expert.

মন্তব্য করুন

Related Articles

Back to top button