ছবি: মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (সূত্র ইন্টারনেট) |
করোনার শুরুর পর গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এরপর দফায় দফায় তা বৃদ্ধি করা হয়েছে। করোনার থাবায় একের পর এক তালা ঝুলছে দেশের সবকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। বিভিন্ন সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত নেয়া হলেও করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বারবার তা স্থগিত করতে হয়েছে। যার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
ফলে আদৌ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে কিনা তা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। এমন অবস্থায় আশায় বাণী শুনালেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
বিবিসিকে দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, অধিকাংশ শিক্ষার্থী সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভ্যাকসিনের আওতায় চলে আসবে। আশা করছি, এরমধ্যে করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমে অসবে; তাহলে সেপ্টেম্বরে শারীরিক উপস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো কিয়দংশ (সামান্য) খুলতে পারবো।
শিক্ষার্থীদের টিকা নেয়ার বিষয়ে শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, টিকার জন্য নিবন্ধন ও যেসব শিক্ষার্থীদের এনআইডি নেই তাদের বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণায়লের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা সেখানে বলে সমস্যা নিরসনের চেষ্টা করছি। তবে শিক্ষার্থীরা এনআইডি অথবা স্টুডেন্ট আইডি কার্ড নিয়ে শারীরিকভাবে উপস্থিত থাকলে বর্তমান সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদেরও টিকা দেওয়া হবে।
যদিও সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছিলেন, শিক্ষার্থীদের করোনা টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার। ভ্যাকসিন দেওয়া শেষ হলে অল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হবে।
এস এস সি ব্যবসায় শিক্ষা শাখার ৪র্থ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর সামাধান কি আপলোড দেয়া হয়েছে?/কবে হবে?