Uncategorized

শ্রীলঙ্কাকে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিয়েছে কোন দেশ?

Daraz cupon Code

 শ্রীলঙ্কাকে সবচেয়ে বেশি ঋণ দিয়েছে কোন দেশ?

উত্তরঃ চীন

চীন থেকে শ্রীলঙ্কাকে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে।

সম্পর্কিত টপিক


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

সম্পর্কিত টপিক

মন্তব্য করুন

বাংলা কবিতারবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

কবিতাঃ এসো হে বৈশাখ এসো এসো – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | বৈশাখের কবিতা

Daraz cupon Code

এসো হে বৈশাখ এসো এসো 
        রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

এসো, এসো, এসো হে বৈশাখ।

তাপসনিশ্বাসবায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে,
বৎসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক॥

যাক পুরাতন স্মৃতি, যাক ভুলে-যাওয়া গীতি,
অশ্রুবাষ্প সুদূরে মিলাক॥

মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা,
অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা।

রসের আবেশরাশি শুষ্ক করি দাও আসি,
আনো আনো আনো তব প্রলয়ের শাঁখ।
মায়ার কুজ্ঝটিজাল যাক দূরে যাক॥
[post_ads]


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

সম্পর্কিত টপিক

মন্তব্য করুন

বাংলা রচনা

গ্রীষ্মের দুপুর/ চৈত্রের এক দুপুরে – রচনা

Daraz cupon Code

 গ্রীষ্মের দুপুর / চৈত্রের এক দুপুরে – রচনা

গ্রীষ্মের দুপুর/ চৈত্রের এক দুপুরে - রচনা


সূচনা

মধ্যাহ্নের –

অব্যক্ত করুণ ঐকতান, অরণ্যের
স্নিগ্ধচ্ছায়া, গ্রামের সুষুপ্ত শান্তরাশি,
মাঝখানে বসে আছি আমি পরবাসী। 

শহর থেকে গ্রামের বাড়ি চলেছি একটি জরুরি কাজে। তখন চৈত্রের মাঝামাঝি। মফস্সলের স্টেশনে নেমে মাইল চারেকের মধ্যে আমাদের বাড়ি। তবে এই আধুনিক যুগেও যােগাযােগের তেমন ব্যবস্থা নেই। অধিকাংশ সময়ই শ্রীচরণ ভরসা। চার মাইল রাস্তা হাঁটতে আর কি-ই বা কষ্ট। কিন্তু বিপদ বাঁধালাে লােকাল ট্রেনটা। প্রায় তিন ঘণ্টা লেটে বেলা এগারােটায় এসে পৌছলাে আমাদের ছােট স্টেশনে। সূর্য এবং প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে একটু ঘাবড়েই গেলাম। কাছে ছাতা নেই। চেষ্টা করেও কোনাে যানবাহনের ব্যবস্থা করা গেল না। বাধ্য হয়ে তাই পদযুগলকেই ভরসা করতে হলো।

চৈত্রের রুক্ষতা

বাংলা ঋতুচক্রে চৈত্র মাসকে কে যে বসন্তের অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন জানি না। তবে যে-ই করুক না কেন, তাকে যে কখনাে মধ্য চৈত্রের মধ্যাহ্নে কোনাে দীর্ঘ প্রান্তর পাড়ি দিতে হয়নি সে-কথা হলপ করে বলতে পারি। উঃ কী প্রচণ্ড রােদের তেজ। সর্বাঙ্গ ঘামে ভিজে শরীর বেয়ে তা গড়িয়ে পড়ছে এবং দেহ-মনে একটা অস্বস্তির জন্ম দিচ্ছে। বসন্তকে তাে এমনভাবে দেখিনি কখনাে, সে যে আসলে ছদ্মবেশে গ্রীষ্মের অনুচর তা-ও কখনাে বুঝিনি। অবশ্য শহরে মানুষ হয়েছি বলে গ্রামের মানুষের মতাে ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে প্রকৃতির পরিবর্তনের দৃশ্য নিবিড়ভাবে দেখার সুযােগ আমার হয়নি। তাই চৈত্রের যে এতখানি রুক্ষতা থাকতে পারে তা এতদিন বুঝিনি। কবির ভাষায়-

জনশূন্য পল্লিপথে ধূলি উড়ে যায়

মধ্যাহ্ন বাতাসে স্নিগ্ধ অশ্বথের ছায়
ক্লান্ত বৃদ্ধা ভিখারিনি জীর্ণ বস্ত্রপাতি
ঘুমায়ে পড়েছে, যেন রােদ্রময়ী বাতি

ঝাঁ ঝাঁ করে চারিদিকে নিস্তব্ধ নিঝুম।

চৈত্র মাসে গ্রামের মাঠ

বাংলাদেশের গ্রাম বললেই সবুজ-শ্যামলে জড়াজড়ি করা একটা ছবি মনের পর্দায় ভেসে ওঠে। কিন্তু কিছু কিছু গাছে নতুন গজিয়ে ওঠা কচি পাতা ছাড়া সবুজের কোনাে চিহ্নই প্রায় কোথাও চোখে পড়ছে না। এবার শীতে এক ফোটা বৃষ্টিও হয়নি। রুক্ষতা বােধ করি সে কারণেই বেশি। মাঠ এখন ফসল-রিক্ত। প্রান্তরে চলেছে রােদের খেলা। সে দিকে তাকালেই চোখে ভিরমি লাগে। মাইল টাকের মধ্যে অবস্থিত দুটো গ্রাম পেরিয়ে একটি বড় মাঠে পড়লাম। মাঠটি পাড়ি দিলেই আমাদের গ্রাম। কিন্তু পাড়ি দেওয়ার কথাটা যত সহজে বললাম কাজটা আদৌ ততটা সহজ নয়। এ এলাকার মাটিতে বালির পরিমাণ বেশি। এ সময়টায় মাঠে তাই কোনাে ফসল থাকে না। 

চারিদিকে এক রকম ধু-ধু প্রান্তর। কেবল দু-একটি ক্লান্ত গরু আতপ্ত মধ্যাহ্নে বৃথাই ঘাসের সন্ধানে ফিরছে। জনমানবহীন এই প্রান্তরে একাকী মনের মধ্যে কেমন একটা শিহরণ অনুভূত হয়। হতে পারে সে শিহরন ভয়ের। সামনে অনেক দূরে ছাতা মাথায় একজন লােক দেখা গেল। অনেক চেষ্টার বােঝা গেল সেও আমাদের গ্রামের দিকে চলেছে। তাড়াতাড়ি হেটে লােকটার কাছে যদি পেীছানাে যেত তাহলে কেবল যে ছায়ার শান্তিই জুটতাে তা নয়, আমার এই মুহূর্তের একাকিত্বের যন্ত্রণা থেকেও রেহাই মিলতাে। একটু দ্রুত হাটলে পৌছানাে যাবে না লােকটার কাছে? কিন্তু চেষ্টা করে বােধ করি লাভ নেই। কেননা, দুজনের মধ্যে ব্যবধানটা কম নয়। তাছাড়া আমি প্রায় নিঃশেষিত শক্তি।প্রচণ্ড রােদের তাপ আর গরমে দরবিগলিত ধারায় ঘেমে ঘেমে আমি একেবারে কাহিল হয়ে পড়েছি। পিপাসায় বুকের ছাতিটা ফেটে পড়বে বুঝি। আমার মতাে সূর্য নামের ঐ অগ্নিকুণ্ডটিও পিপাসার্ত। কাতর হয়ে সে-ও কি জল খুঁজছে। অতি দুঃখের মধ্যেও মনে পড়ে গেল একটা কবিতার কথা, কবি সমর সেনের লেখা

“মধ্য দিনের সূর্য, মনে হয়

এক অতিকায় তৃষ্ণার্ত মহিষের চোখ
শূন্য থেকে এক মনে জলাশয় খোঁজে।” 

সমর সেনের নিজের কী আমার মতাে অভিজ্ঞতা হয়েছিল কোনােদিন? না হলে এমন সার্থক উপমা তার মাথায় এলাে কি করে? সামনে চোখ তুলে তাকাতেই একটি চারাগাছ নজরে এলাে। বছর তিনেক আগে যখন এসেছিলাম তখন সম্ভবত এটি ছিল না। দূর থেকে বােঝা যাচ্ছে না কী গাছ। কাছে গিয়ে দেখলাম আম গাছ। ডালপালা এখনাে তেমন বিস্তার করতে পারেনি। সামান্য একটু ছায়া। তবু তাে ছায়া! আহ, কী শান্তি! চোখ দুটো আপনিই বুজে এলাে। মাটির ওপর বসে চোখ বুজে ছায়ার শান্তি উপভােগ করছি। হঠাৎ একরাশ ধুলােবালি আমার চোখমুখ আর ঘামে ল্যাপটানাে জামাকাপড়ে তার বিচ্ছিরি পরশ দিয়ে গেল। 

কষ্টে চোখ মেলে দেখলাম ঘূর্ণি হাওয়া। আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় ‘বাকড়ি’, কোথায় কোথাও ‘বাউড়ি’। বাল্যে গ্রামে এসে এই ঘূর্ণি হাওয়া সম্পর্কে অলৌকিক কত সব কথা শুনতাম। সেসব কখনাে বিশ্বাস না করলেও এই মুহূর্তে মনটা যেন একটু কেঁপে ওঠল। তাই ওঠে আবার চলতে শুরু করলাম। কিন্তু আমার শহুরে ননির পুতুল দেহটা তাে আর পারছে না। সারা শরীরে ঝালাপালা। মাথায় আবােল তাবােল ভাবনা। সেই অবস্থায়ও সূর্যদেবের কাছে প্রার্থনা করছি—‘সম্বর ও দৃষ্টি তব’। কিন্তু সূর্যদেবের বয়েই গছে আমার প্রার্থনা শুনতে। একপর্যায়ে নিজের অস্তিত্বের বােধই বােধ হয় নিজের কাছে লুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। তারপর একসময় আবিষ্কার করলাম সামনেই আমাদের বাড়ি। মনে হলাে যেন, পেরিয়ে এলাম অন্তবিহীন পথ। সবার যত্নে সুস্থ হয়ে উঠতে দেরি হয়নি বটে, কিন্তু সেই প্রখর দুপুরটি আমার স্মৃতিতে তার তীব্র রােদের মতাে উজ্জ্বল হয়ে আছে।

উপসংহার

প্রকৃতির রুদ্র রূপ প্রকাশ পায় গ্রীষ্মের দুপুরে। মানবজীবন ও প্রকৃতিতে সৃষ্টি হয় অস্বস্তিকর অবস্থা। গ্রীষ্মের দুপুরের খর রােদ আর কোনাে দুর্ঘটনা থেকে আত্মরক্ষার ব্যাপারে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। জীবনানন্দাদাশ বলেন, “The austerity of the noon of chairta is unsustainable to the people of tropical area.”


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

সম্পর্কিত টপিক

মন্তব্য করুন

Uncategorized

করোনার সংক্রমণ বাড়লে ফের বন্ধ করে দেওয়া হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানঃ স্বাস্থ্যমন্ত্রী

Daraz cupon Code
করোনার সংক্রমণ বাড়লে ফের বন্ধ করে দেওয়া হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানঃ স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ফাইল ছবি

 করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়লে ফের বন্ধ করে দেওয়া হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শুক্রবার সকালে রাজধানীর মহাখালীর তিতুমীর সরকারি কলেজে বিডিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। 

সম্পর্কিত টপিক

স্বাস্থ্যমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, “যুক্তরাষ্ট্র আর আমাদের দেশ এক নয়। করোনা সংক্রমণ হলে অবশ্যই শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করবে আমরাও সেই ধরনের পরামর্শ দেব।”

যাদের বয়স আঠারো এর কম তাদের টিকা প্রদানের বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) থেকে এখন পর্যন্ত কোন অনুমতি আসে নি। অনুমতি মিললে শিশিদেরকেও টিকার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। 

জাহিদ মালেক বলেন, এ মাসে দুই কোটি টিকা পাওয়া যাবে। গণটিকা কার্যক্রম চলমান প্রক্রিয়া। প্রতি সপ্তাহে ৫০ লাখ ডোজ করে টিকা আসবে আগামী তিন মাসে। কোভ্যাক্স থেকে ১০ কোটি টিকা কেনা হবে।

যেখানে যেখানে সম্ভব, সেখানে ফাইজার টিকা দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

অনলাইন নিউজ ডেস্ক


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

সম্পর্কিত টপিক

মন্তব্য করুন

Uncategorized

করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক পর্যায়ে না এলে অ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়ন: মাউশি

Daraz cupon Code

করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক পর্যায়ে না এলে অ্যাসাইনমেন্ট মূল্যায়ন: মাউশি
ফাইল ছবি


অনলাইন ডেস্ক – ২৮ আগস্ট, ২০২১

মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মোহাম্মদ গোলাম ফারুক বলেছেন, “করোনা পরিস্থিতি সহনীয় পর্যায়ে না এলে শিক্ষার্থীদের চলমান অ্যাসাইনমেন্ট প্রক্রিয়ায় মূল্যায়ন করেই পরীক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।” নারায়ণগঞ্জ হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।

সম্পর্কিত টপিক

এর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা গ্রহণের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি সরকারের রয়েছে। 

তিনি আরও বলেন, সরকার যথাসাধ্য চেষ্টা করছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য। ১৮ বছরের উপরে সকল শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা হলে কলেজ খুলে দেওয়া হবে। তবে ১৮ বছরের নিচে শিক্ষার্থীদেরকে টিকার আওতায় আনা যাচ্ছে না। তাই এ ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রীর সাথে আগামী সপ্তাহে কারিগরি কমিটির বৈঠকে বসার কথা রয়েছে। 

দুপুরে মতবিনিময় সভা শেষ হলে তিনি নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও নারায়ণগঞ্জ কলেজ এবং মর্গ্যান বালিকা উচ্চা বিদ্যালয় এর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট কার্যক্রম পরিদর্শন করেন ও খোঁজ-খবর নেন। 

সূত্র – বাসস


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

সম্পর্কিত টপিক

মন্তব্য করুন

Uncategorized

যাঁতি ও হাতুড়ি কোন শ্রেণির লিভার ও এদের যান্ত্রিক সুবিধা বাড়ানোর উপায়।

Daraz cupon Code

 যাঁতি ও হাতুড়ি কোন শ্রেণির লিভার ও এদের যান্ত্রিক সুবিধা বাড়ানোর উপায়।



সম্পর্কিত টপিক


সরল যন্ত্রকোন শ্রেণির লিভার, যুক্তিকীভাবে যান্ত্রিক সুবিধা বাড়ানো যায়
যাঁতিদ্বিতীয় শ্রেণির লিভার। কারন, দ্বিতীয় শ্রেণীর লিভার এর ক্ষেত্রে ভার থাকে মাঝখানে এবং প্রযুক্ত বল ও ফালক্রাম দুই প্রান্তে অবস্থানযাঁতি দিয়ে যে কঠিন বস্তু (যেমন সুপারী) কাটতে হবে তাকে ফালক্রামের যত কাছে রাখা যাবে এবং হাত যত ফালক্রাম থেকে দূরে রেখে হাতলে চাপ দেয়া যাবে তত কম বল প্রয়ােগ করে কঠিন বস্তু কাটা যাবে। অর্থাৎ যত ভার বাহুর দৈর্ঘ্য কমানাে যাবে এবং যত বল বাহুর দৈর্ঘ্য বাড়ানাে যাবে তত কম বল প্রয়ােগ করে কঠিন বস্তু কাটা যাবে।
হাতুড়িপ্রথম শ্রেণির লিভার। কারন, প্রথম শ্রেণীর লিভার এর ক্ষেত্রে ফালক্রামের অবস্থান প্রযুক্ত বল ও ভারের মাঝখানে থাকে।বস্তু যত ফালক্ৰামের কাছে থাকে তত বেশী যান্ত্রিক সুবিধা পাওয়া যায়। হাতুড়ির ক্ষেত্রে ভার বাহুর দৈর্ঘ্য পরিবর্তন করা যায় না। শুধু বল বাহুর দৈর্ঘ্য পরিবর্তন করে যান্ত্রিক সুবিধা পাওয়া যায়। বল যত ফালক্রাম থেকে দূরে থাকে তত বেশী যান্ত্রিক সুবিধা পাওয়া যায়।

ষষ্ঠ শ্রেণি (Class 6) (বিজ্ঞান) পঞ্চম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান/ উত্তর


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

সম্পর্কিত টপিক

মন্তব্য করুন

Back to top button