Uncategorized

বাংলার সর্বপ্রাচীন জনপদের নাম কী ছিল?

Daraz cupon Code
Rate this post

 বাংলার সর্বপ্রাচীন জনপদের নাম কী ছিল?

উত্তরঃ বাংলার সর্বপ্রাচীন জনপদের নাম পুণ্ড্র

বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অবস্থানভূমিকে কেন্দ্র করে পুণ্ড্র জনপদ গড়ে উঠে । প্রাচীন পুণ্ড রাজ্যের রাজধানী ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর। সম্রাট অশােকের রাজত্বকালে প্রাচীন পুণ্ডু রাজ্যের স্বাধীনতা বিলুপ্ত হয়।


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Uncategorized

নিন্মশ্রেণির জীব (বিজ্ঞান)

Daraz cupon Code
Rate this post

নিন্মশ্রেণির জীব (বিজ্ঞান)


অণুজীব কাকে বলে?
যেসব নিন্মশ্রেণির জীবকে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য ছাড়া দেখা যায় না এবং নির্দিষ্ট কেন্দ্রিকাযুক্ত সুগঠিত কোষেও নেই তাদেরকে অণুজীব বলে। যেমনঃ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অ্যামিবা ইত্যাদি।

প্রকৃত পরজীবী কথার অর্থ কি?
প্রকৃত পরজীবী কথাটির অর্থ হলো জীবিত জীবদেহ ছাড়া যাদের কোন অস্তিত্ব নেই এবং জীবদেহের বাইরে যারা জীবনের কোনো লক্ষণই প্রকাশ করে না। যেমনঃ ভাইরাস।
কোন কোন উপাদান দিয়ে ভাইরাসের দেহ গঠিত হয়?
ভাইরাসের দেহ দুটি উপাদান নিয়ে গঠিত। যথাঃ
১. আমিষ আবরণ
২. নিউক্লিক এসিড (DNA বা RNA)
কক্কাস কী?
যেসব ব্যাকটেরিয়া কোষের আকৃতি গোলাকার এবং এককভাবে বা দলবেঁধে থাকতে পারে তাদেরকে কক্কাস বলে। যেমনঃ নিউমোনিয়া রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া।
শৈবাল কী?
সমাঙ্গবর্গের ক্লোরোফিলযুক্ত ও স-ভোজী উদ্ভিদকে শৈবাল বলে। এরা মাটি, পানি ও অন্য গাছের উপর জন্মায়।
ছত্রাককে মৃতজীবী বলা হয় কেন?
ছত্রাক সমাঙ্গদেহী ক্লোরোফিলযুক্ত অসবুজ উদ্ভিদ। ক্লোরোফিলের অভাবে এরা সালোকসংশ্লেষণ করতে  .পারে না। খাদ্যের জন্য এরা মৃত জীবদেহের ওপর নির্ভর করে। এরা মৃত জীবদেহ বা জৈব পদার্থে পূর্ণ এমন মাটিতে জন্মায়। এ কারণে ছত্রাককে মৃতজীবী বলা হয়।
অ্যামিবিক আমাশয় রোগ প্রতিরোধের উপায় কি কি?
এন্টিমিবার আক্রমণে অ্যামিবিক আমাশয় রোগ হয়ে থাকে। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য – 
১. মলত্যাগের পর এবং খাওয়ার আগে সাবান বা ছাই দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুতে হবে।
২. হাতের নখ নিয়মিত কেটে ফেলতে হবে।
৩. নিরাপদ পানি পান করতে হবে।
৪. গোসল এবং বাসন ধোঁয়ার কাজে নিরাপদ পানি ব্যবহার  করতে হবে। 
৫. স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহার করতে হবে।
ব্যাকটেরিয়া কী?
যেসব অণুজীব আদি নিউক্লিয়াসযুক্ত, অসবুজ, এককোষী এবং অণুবীক্ষণিক তাদেরকে ব্যাকটেরিয়া বলে।
ব্যাকটেরিয়ার উপকারিতা কি কি?
ব্যাকটেরিয়া মানুষসহ বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীর জন্য ক্ষতিকারক হলেও পরিবেশের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ব্যাকটেরিয়ার উপকারিতা তুলে ধরা হলঃ
১. মৃত জীবদেহ ও আবর্জনা পচাতে সাহায্য করে।
২. একমাত্র ব্যাকটেরিয়াই প্রকৃতি থেকে মাটিতে নাইট্রোজেন সংবন্ধন করে।
৩. পাট থেকে আঁশ ছাড়াতে ব্যাকটেরিয়া সাহায্য করে।
৪. দই তৈরি করতে ও ব্যাকটেরিয়ার সাহায্য নিতে হয়।
৫. বিভিন্ন জীবন রক্ষাকারী এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া থেকে তৈরি হয়।
৬. ব্যাকটেরিয়া জীন প্রকৌশলের মূল ভিত্তি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে জীবের কাঙ্ক্ষিত বৈশিষ্ট্য পাওয়ার জন্য জীনগত পরিবর্তনের কাজে ব্যাকটেরিয়াকে ব্যবহার করা হয়। 


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

সারমর্ম

সারমর্ম : হায়, হায় জন্মিয়া যদি না ফুটালে একটি কুসুমকলি নয়ন কিরণে

Daraz cupon Code
Rate this post
সারমর্ম : হায়, হায় জন্মিয়া যদি না ফুটালে  একটি কুসুমকলি নয়ন কিরণে

হায়, হায় জন্মিয়া যদি না ফুটালে

একটি কুসুমকলি নয়ন কিরণে, 

একটি জীবন ব্যথা যদি না জুড়ালে, 

বুক ভরা প্রেম ঢেলে, বিফল জীবনে,

আপনা রাখিবে ব্যর্থ জীবন সাধনা, 

সে জনম বিশ্বের তরে, পরার্থে কামনা।

সারমর্ম : কেবল নিজেকে নিয়ে ব্যতিব্যস্ত থাকার জন্য মানুষ পৃথিবীতে জন্ম নেয়নি। পরের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করার মধ্যেই মানবজীবনের চরম সার্থকতা নিহিত। যে জীবন অন্যের কল্যাণে নিজেকে নিয়ােজিত করতে পারেনি সেই জীবন ব্যর্থতায় পর্যবসিত। তাই পরের কল্যাণে নিজেকে অকাতরে বিলিয়ে দেওয়াটাই জীবনের লক্ষ্য ও একমাত্র উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

সম্পর্কিত টপিক

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Uncategorized

দানাদার ইউরিয়ার পরিবর্তে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার সুবিধাজনক ব্যাখ্যা কর

Daraz cupon Code
Rate this post
দানাদার ইউরিয়ার পরিবর্তে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার সুবিধাজনক ব্যাখ্যা কর

কৃষিকাজে বিশেষ করে ধান চাষে অনেক সার ব্যবহার করতে হয়। এরমধ্যে নাইট্রোজেন সম্বলিত ইউরিয়া প্রধান। দানাদার ইউরিয়া সারকে সাশ্রয়ী ভাবে ব্যবহার করার জন্য এটিকে মেশিনের সাহায্যে গুটি ইউরিয়াতে রুপান্তর করা হয়। দানাদার ইউরিয়া ব্যবহারে অসুবিধার কারণে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার প্রয়োজন দেখা দেয়। 
দানাদার ইউরিয়ার পরিবর্তে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার সুবিধাজনক তা ব্যাখ্যা করা হলঃ

  • গুটি ইউরিয়া ফসলে এক মৌসুমে একবার ব্যবহার করা হয় অন্যদিকে দানাদার ইউরিয়া কিস্তিতে কয়েকবার প্রয়োগ করতে হয়।

  • গুটি ইউরিয়া ব্যবহারের মাধ্যমে ২০ থেকে ৩০ ভাগ নাইট্রোজেন সাশ্রয় হয় অন্যদিকে দানাদার ইউরিয়া ব্যবহারে নাইট্রোজেন সাশ্রয়  কম হয়।
  • গুটি ইউরিয়া ব্যবহারের খরচ কম হয় এবং সারের অপচয় কম হয় অন্যদিকে দানাদার ইউরিয়া ব্যবহারের খরচ এবং অপচয় দুটোই বেশি হয়।

  • গুটি ইউরিয়া ব্যবহারের ফলে গাছের নাইট্রোজেন সরবরাহ ধীরে ধীরে হওয়ার ফলে ফলন ১৫ থেকে ২০ ভাগ বৃদ্ধি পায় অন্যদিকে দানাদার ইউরিয়া ব্যবহারের ফলে ফলন একটু কম হয়।
তাই বলা যায় দানাদার ইউরিয়ার পরিবর্তে গুটি ইউরিয়া ব্যবহার সুবিধাজনক ।


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

১১ টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

ভাবসম্প্রসারণ

আত্মশক্তি অর্জনই শিক্ষার উদ্দেশ্য – ভাবসম্প্রসারণ

Daraz cupon Code
Rate this post
শিক্ষা মানুষকে আলোকিত করে। আত্মশক্তি অর্থাৎ মানুষের নিজের যোগ্যতা ও সামর্থ্যকে বাড়ানোই শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য। আত্মশক্তি মানুষের মাঝে সুপ্ত অবস্থায় থাকে বলে অনেক ক্ষেত্রেই মানুষ নিজের শক্তিকে বুঝতে পারে না। শিক্ষা সেই সুপ্ত শক্তিকে জাগিয়ে তুলতে সাহায্য করে। জগতে নিজের অবস্থানকে মজবুত করে ধরে রাখতে শিক্ষার প্রয়োজন। তাই শিক্ষাকে সারা বিশ্বে একটা নির্দিষ্ট ধাপ পর্যন্ত বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকার। কারণ জ্ঞানীগুণীরা জানেন শিক্ষা গ্রহণ না করে কেউ সফল হতে পারে না। আর যারা অশিক্ষিত, শিক্ষা গ্রহণ করে না তারা নিজেদের শক্তিকে বিকশিত করতে পারে না। তবে শুধুমাত্র পুঁথিগত শিক্ষা মানুষকে সফল করতে পারে না। এমন শিক্ষা অর্জন করতে হবে যা মানুষের যোগ্যতা ও সামর্থ্যকে বাড়িয়ে তোলে এবং প্রতিকূল পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে সাহায্য করে।
আত্মশক্তি মানুষকে স্বনির্ভর হতে শেখায়, মানুষকে যোগ্য করে গড়ে তোলে এবং দৃঢ় মনোবলের অধিকারী করে। আত্মশক্তি আত্মবিশ্বাসেরই প্রতিরূপ। তাই প্রথাগত শিক্ষায় শিক্ষিত না হয়ে সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তুলতে পারে এমন শিক্ষা অর্জন করতে হবে। জীবনে সফল হতে হলে অনেক দুঃখ-কষ্ট সহ্য করতে হয়, অনেক বাধা অতিক্রম করতে হয়। নিজের যোগ্যতা না থাকলে কেউ এতসব প্রতিকূলতা মোকাবেলা করতে পারে না। আর এই যোগ্যতা অর্জিত হয় শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে। এছাড়া মানুষের ভুল-ত্রুটি সংশোধনের পথ দেখায় শিক্ষা। তবে যে শিক্ষা আত্মবিশ্বাসকে বাড়াতে পারে না সে শিক্ষা প্রকৃত শিক্ষা নয়। কারণ শিক্ষার মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে মানুষের সামর্থ্য ও যোগ্যতাকে বাড়ানো।
আত্মশক্তি না থাকলে মানুষ পরনির্ভরশীল, পরমুখাপেক্ষী হয়ে যায়। যা কারো কাছেই পছন্দনীয় নয়। তাই শিক্ষা গ্রহণ করে আত্মনির্ভর হয়ে নিজেকে দেশ ও সমাজের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।
[post_ads_2]
শিক্ষা: জীবনকে সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করতে চাইলে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে আত্মশক্তি অর্থাৎ নিজের যোগ্যতা বা সামর্থ্য বৃদ্ধি করে শুধু নিজের জন্য নয় সমাজের জন্যও অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে হবে।


 এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন। 

সম্পর্কিত টপিক

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Back to top button