ডায়াবিটিস ও মোটা হওয়ার ভয়ে অনেকে আলু এড়িয়ে চলেন। কিন্তু রান্নার কৌশলে আলু হতে পারে স্বাস্থ্যকর। কিন্তু কীভাবে?
স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখতে অনেকেই তাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় আলু অন্তর্ভুক্ত করেন না। আলুর উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের কারণে অনেকেই ডায়াবেটিস থাকলে বা ওজন কমাতে চাইলে আলু এড়িয়ে যান। আলুতে থাকা অতিরিক্ত কার্বোহাইড্রেট স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এতে স্টার্চের পরিমাণও বেশি। নিজেকে সুস্থ রাখতে অনেকেই আলু খান না। কিন্তু আলু কি অস্বাস্থ্যকর?
![]() |
আলু তেলে ভেজে খাওয়ার চাইতে সিদ্ধ আলু খেলে অনেকটা উপকার পাওয়া যেতে পারে। |
পুষ্টিবিদরা বলছেন, আলুও স্বাস্থ্যকর হতে পারে। আসলে, আলু হতে পারে ওজন কমানোর অন্যতম অস্ত্র। আলু তেলে ভেজে খাওয়ার চাইতে সিদ্ধ আলু খেলে অনেকটা উপকার পাওয়া যেতে পারে। যারা তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাদের কাছে ‘স্ম্যাশড পট্যাটোস’ বেশ জনপ্রিয় একটি খাবার।
অনেকেই হয়তো জানেন না, আলুর সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে খেলে স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ কিছুটা হলেও কমে। আলুর ত্বকে মূলত স্টার্চ থাকে। আলু খেয়ে ওজন বাড়ার অন্যতম কারণ এটি। ভিনেগার আলুর ত্বক পাতলা করে। ধরুন আপনি আলু দিয়ে সালাদ বানাবেন। মোটা হওয়ার ভয়ে সেই খাবার থেকে দূরে না থেকে একটু ভিনেগার মিশিয়ে নিন। আলুতে থাকা অ্যাসিড উপাদান ভিনিগার দূর করে দিতে পারে। আপনি রান্নার কয়েক ঘন্টা আগে ভিনেগারে আলু ভিজিয়ে রাখতে পারেন।
এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন।