![]() |
যৌন হয়রানিমূলক ইভটিজিংয়ের শিকার হয়ে কত মেয়ে যে আজ পর্যন্ত আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে তার কোনাে হিসাব নেই |
‘ইভটিজিং’ এর বিরুদ্ধে গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী একটি প্রতিবেদন
অথবা, ইভটিজিং এর কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে তোমার মতামত জানিয়ে সংবাদপত্রে প্রকাশের জন্য সম্পাদকের কাছে একটি পত্র লেখ।
তারিখ ঃ ১৩ এপ্রিল ২০১৯
বরাবর
সম্পাদক,
দৈনিক জনকন্ঠ
২৪/এ নিউ ইস্কাটন রোড
ঢাকা।
জনাব,
আপনার বহুল প্রচারিত ও জনপ্রিয় ‘দৈনিক জনকণ্ঠ’ পত্রিকায় চিঠিপত্র কলামে নিন্মোক্ত সমস্যাটি প্রকাশপূর্বক যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য সবিনয় অনুরোধ জানাচ্ছি।
বিনীত
‘খ’
পীরগঞ্জ, রংপুর।
ইভটিজিং প্রতিরােধে চাই জনসচেতনতা
“ইভটিজিং” বর্তমান প্রেক্ষাপটে বহুল আলােচিত একটি শব্দ। এটি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। নৈতিক অধঃপতন ও যুব সমাজের উচ্ছঙ্খলতার কারণে ইভটিজিং আজ সমাজে ছড়িয়ে পড়েছে। ইভটিজিং একটি মানসিক ও সামাজিক সমস্যা। কিন্তু ইভটিজিং কী বা কী ধরনের কাজকে আমরা ইভটিজিং বলে থাকি? অশালীন কথা ও চাহনির মাধ্যমে কোন মেয়েকে উত্ত্যক্ত করা, শিস দেওয়া, আচমকা হাততালি দেওয়া, অপ্রত্যাশিতভাবে সামনে লাফিয়ে পড়া, বাজে মন্তব্য করা, গান করা, ক্যামেরা বা মােবাইল ফোনের মাধ্যমে বিনা অনুমতিতে ছবি ওঠানাে বা ভিডিও করা, মিসকল দেওয়া বা ম্যাসেজ পাঠানাে ইভটিজিং-এর পর্যায়ে পড়ে। বর্তমানে ইভটিজিংয়ের মাত্রা এত বেড়েছে যে, সমাজে নারীদের জীবনপ্রণালি অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। তবে ইভটিজিং-এ নানা কারণ রয়েছে। যথা :
- বিকৃত মানসিকতা।
- নৈতিক চরিত্র ও মূল্যবােধের অভাব।
- আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি।
- আইন প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন না করা।
- সচেতনতার অভাব।
এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন।
