অণুজীব কাকে বলে?
যেসব নিন্মশ্রেণির জীবকে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্য ছাড়া দেখা যায় না এবং নির্দিষ্ট কেন্দ্রিকাযুক্ত সুগঠিত কোষেও নেই তাদেরকে অণুজীব বলে। যেমনঃ ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, অ্যামিবা ইত্যাদি।
প্রকৃত পরজীবী কথার অর্থ কি?
প্রকৃত পরজীবী কথাটির অর্থ হলো জীবিত জীবদেহ ছাড়া যাদের কোন অস্তিত্ব নেই এবং জীবদেহের বাইরে যারা জীবনের কোনো লক্ষণই প্রকাশ করে না। যেমনঃ ভাইরাস।
কোন কোন উপাদান দিয়ে ভাইরাসের দেহ গঠিত হয়?
ভাইরাসের দেহ দুটি উপাদান নিয়ে গঠিত। যথাঃ
১. আমিষ আবরণ
২. নিউক্লিক এসিড (DNA বা RNA)
ভাইরাসের দেহ দুটি উপাদান নিয়ে গঠিত। যথাঃ
১. আমিষ আবরণ
২. নিউক্লিক এসিড (DNA বা RNA)
কক্কাস কী?
যেসব ব্যাকটেরিয়া কোষের আকৃতি গোলাকার এবং এককভাবে বা দলবেঁধে থাকতে পারে তাদেরকে কক্কাস বলে। যেমনঃ নিউমোনিয়া রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া।
শৈবাল কী?
সমাঙ্গবর্গের ক্লোরোফিলযুক্ত ও স-ভোজী উদ্ভিদকে শৈবাল বলে। এরা মাটি, পানি ও অন্য গাছের উপর জন্মায়।
ছত্রাককে মৃতজীবী বলা হয় কেন?
ছত্রাক সমাঙ্গদেহী ক্লোরোফিলযুক্ত অসবুজ উদ্ভিদ। ক্লোরোফিলের অভাবে এরা সালোকসংশ্লেষণ করতে .পারে না। খাদ্যের জন্য এরা মৃত জীবদেহের ওপর নির্ভর করে। এরা মৃত জীবদেহ বা জৈব পদার্থে পূর্ণ এমন মাটিতে জন্মায়। এ কারণে ছত্রাককে মৃতজীবী বলা হয়।
অ্যামিবিক আমাশয় রোগ প্রতিরোধের উপায় কি কি?
এন্টিমিবার আক্রমণে অ্যামিবিক আমাশয় রোগ হয়ে থাকে। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য –
১. মলত্যাগের পর এবং খাওয়ার আগে সাবান বা ছাই দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুতে হবে।
২. হাতের নখ নিয়মিত কেটে ফেলতে হবে।
৩. নিরাপদ পানি পান করতে হবে।
৪. গোসল এবং বাসন ধোঁয়ার কাজে নিরাপদ পানি ব্যবহার করতে হবে।
৫. স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহার করতে হবে।
এন্টিমিবার আক্রমণে অ্যামিবিক আমাশয় রোগ হয়ে থাকে। এ রোগ প্রতিরোধের জন্য –
১. মলত্যাগের পর এবং খাওয়ার আগে সাবান বা ছাই দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুতে হবে।
২. হাতের নখ নিয়মিত কেটে ফেলতে হবে।
৩. নিরাপদ পানি পান করতে হবে।
৪. গোসল এবং বাসন ধোঁয়ার কাজে নিরাপদ পানি ব্যবহার করতে হবে।
৫. স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহার করতে হবে।
ব্যাকটেরিয়া কী?
যেসব অণুজীব আদি নিউক্লিয়াসযুক্ত, অসবুজ, এককোষী এবং অণুবীক্ষণিক তাদেরকে ব্যাকটেরিয়া বলে।
ব্যাকটেরিয়ার উপকারিতা কি কি?
ব্যাকটেরিয়া মানুষসহ বিভিন্ন উদ্ভিদ ও প্রাণীর জন্য ক্ষতিকারক হলেও পরিবেশের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। নিচে ব্যাকটেরিয়ার উপকারিতা তুলে ধরা হলঃ
১. মৃত জীবদেহ ও আবর্জনা পচাতে সাহায্য করে।
২. একমাত্র ব্যাকটেরিয়াই প্রকৃতি থেকে মাটিতে নাইট্রোজেন সংবন্ধন করে।
৩. পাট থেকে আঁশ ছাড়াতে ব্যাকটেরিয়া সাহায্য করে।
৪. দই তৈরি করতে ও ব্যাকটেরিয়ার সাহায্য নিতে হয়।
৫. বিভিন্ন জীবন রক্ষাকারী এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া থেকে তৈরি হয়।
২. একমাত্র ব্যাকটেরিয়াই প্রকৃতি থেকে মাটিতে নাইট্রোজেন সংবন্ধন করে।
৩. পাট থেকে আঁশ ছাড়াতে ব্যাকটেরিয়া সাহায্য করে।
৪. দই তৈরি করতে ও ব্যাকটেরিয়ার সাহায্য নিতে হয়।
৫. বিভিন্ন জীবন রক্ষাকারী এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া থেকে তৈরি হয়।
৬. ব্যাকটেরিয়া জীন প্রকৌশলের মূল ভিত্তি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে জীবের কাঙ্ক্ষিত বৈশিষ্ট্য পাওয়ার জন্য জীনগত পরিবর্তনের কাজে ব্যাকটেরিয়াকে ব্যবহার করা হয়।
এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন।