রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, জামাআতের সহিত নামায আদায় করা একাকী নামায পড়া হইতে সাতাইশ গুণ বেশী উত্তম। (বুখারী)
অন্য এক হাদীসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন যে, মানুষ যখন উত্তমরূপে অজু করিয়া মসজিদের দিকে রওয়ানা হয় তখন প্রতি কদমে তাহার একটি করিয়া নেকী বৃদ্ধি পায় এবং একটি করিয়া গুনাহ মাফ হইয়া যায়। যতক্ষণ নামাযের অপেক্ষায় থাকিবে, ততক্ষণ নামাযের সওয়াব পাইতে থাকিবে। নামাযান্তে (জামাআতের পর) সেই স্থানে অবস্থান করিলে ফেরেশতাগণ তাহার মাগফিরাতের এবং রহমতের জন্য দুআ করিতে থাকেন।
জামা’আতের গুরুত্ব সম্পর্কে আরও বহু হাদীস বর্ণিত হইয়াছে । অতএব কোনমতেই জামা’আত ছাড়া যাইবে না। কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বুখারী শরীফের এক হাদীসে বলেন, যাহার হাতে আমার জীবন সেই আল্লাহর কসম! আমার ইচ্ছা হয় যে, লােকদিগকে কাঠ সংগ্রহ করিতে বলি, তারপর নামাযের হুকুম করি, আযানের নির্দেশ দেই, অতপর একজনকে নামায পড়াইতে হুকুম দিই। যখন নামায শুরু হইয়া যায় তখন আমি এ সকল লোকদের পশ্চাদ্ধাবন করি, যাহারা নামাযের জামাআতে শরীক হয় নাই, আমি তাহাদের গৃহ আগুন দ্বারা জ্বালাইয়া দিই।
এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন।
