এটিএম কার্ড বা এটিএম অনুচ্ছেদ ৬ ৭ ৮ ৯ শ্রেণি
‘এটিএম’ (Automated Teller Machine) কার্ড হচ্ছে সেই কার্ড যা দিয়ে এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করা যায়। তবে এজন্য নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা থাকতে হয়। উন্নত বিশ্বে অনেক আগেই এ ধরনের ডিজিটাল প্রযুক্তি চালু থাকলেও আমাদের দেশে এর প্রচলন হয়েছে সাম্প্রতিক বছরগুলােতে।
আগে ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে হলে চেক বইয়ের ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর মিলিয়ে লাইনে দাড়িয়ে অনেক ঝামেলা পােহাতে হতাে। কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়নের ফলে বর্তমানে এটিএম কার্ড চালুর পর থেকে গ্রাহকরা চেক বইয়ের ফরম পূরণের ঝামেলা থেকে মুক্ত হয়ে খুব সহজে বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারে।
শুধু তাই নয়, এ ব্যবস্থায় গ্রাহকরা যেকোনাে সময় যেকোনাে জায়গার এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারে। এটিএম কার্ড ব্যবহার করার জন্য প্রথমে ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। এরপর সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে ঐ অ্যাকাউন্টের নামে একটি ফরম পূরণ করে জমা দিলে ব্যাংক ঐ নামে একটি এটিএম কার্ড ইস্যু করে। এ ধরনের কার্ড সাধারণত প্লাস্টিকের হয়ে থাকে। কার্ডহােল্ডারকে একটি ব্যক্তিগত আইডেন্টিফিকেশন নম্বর ইস্যু করা হয় যা পিনকোড নামে পরিচিত। এটিএম কার্ড দ্বারা টাকা উত্তোলনের সময় এ পিনকোড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আগে ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে হলে চেক বইয়ের ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর মিলিয়ে লাইনে দাড়িয়ে অনেক ঝামেলা পােহাতে হতাে। কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়নের ফলে বর্তমানে এটিএম কার্ড চালুর পর থেকে গ্রাহকরা চেক বইয়ের ফরম পূরণের ঝামেলা থেকে মুক্ত হয়ে খুব সহজে বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারে।
শুধু তাই নয়, এ ব্যবস্থায় গ্রাহকরা যেকোনাে সময় যেকোনাে জায়গার এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারে। এটিএম কার্ড ব্যবহার করার জন্য প্রথমে ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। এরপর সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে ঐ অ্যাকাউন্টের নামে একটি ফরম পূরণ করে জমা দিলে ব্যাংক ঐ নামে একটি এটিএম কার্ড ইস্যু করে। এ ধরনের কার্ড সাধারণত প্লাস্টিকের হয়ে থাকে। কার্ডহােল্ডারকে একটি ব্যক্তিগত আইডেন্টিফিকেশন নম্বর ইস্যু করা হয় যা পিনকোড নামে পরিচিত। এটিএম কার্ড দ্বারা টাকা উত্তোলনের সময় এ পিনকোড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
