নানান ধরনের দূষণের মধ্যে আর্সেনিক দূষণ একটি। বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্যের মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে আর্সেনিক দূষণ। আমাদের সকলকে আর্সেনিক দূষণ
প্রিয় ৬ ৭ ৮ ৯ শ্রেণির শিক্ষার্থীর আজ আর্সেনিক দূষণ অনুচ্ছেদ নিয়ে
আলোচনা করব।
বাংলা ২ য় পত্রের অনুচ্ছেদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই দেই দিক
বিবেচনা করে আর্সেনিক দূষণ অনুচ্ছেদটি তোমাদের জন্য বিভিন্ন বই থেকে সংগ্রহ করে
লিখা হয়েছে।
আর্সেনিক দূষণ
নানান ধরনের দূষণের মধ্যে আর্সেনিক দূষণ একটি। বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্যের
মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে আর্সেনিক দূষণ। দেশের সব জেলায় আর্সেনিক
বিষক্রিয়া মারাত্মক পর্যায়ে পৌঁছেছে। আর্সেনিকের কারণে জনস্বাস্থ্য মারাত্মক
হুমকির মুখে পড়লেও দেশের অধিকাংশ মানুষেরই আর্সেনিক ও এর বিষক্রিয়া সম্পর্কে
ন্যূনতম ধারণা নেই।

আর্সেনিক ভূত্বকে প্রয়ােজনাতিরিক্ত ২০টি পদার্থের অন্যতম। স্বাদ-গন্ধহীন এ যৌগের রাসায়নিক সংকেত অং। এ রাসায়নিক পদার্থটি মাটি, পানি, কিংবা শারীরিক সুস্থতা ও বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। মানুষের সুস্থতা ও বৃদ্ধির জন্য দৈনিক ১২ থেকে ১৫ মাইক্রোগ্রাম আর্সেনিক 'প্রয়ােজন। কিন্তু আর্সেনিক গ্রহণক্ষমতার বাইরে চলে গেলেই বিপত্তি ঘটে। প্রাকৃতিকভাবে মাটির পাথর স্তরে পাইরাইট (Fe S2) নামে এক প্রকার যৌগ আছে যা পাথরের সাথে আর্সেনিককে ধরে রাখে। শিলাস্তরে ও ভূ-ত্বকে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় আর্সেনিক অবস্থানচ্যুত হয়ে পানির সাথে উপরে চলে আসে এবং এ দূষিত পানি ব্যবহার করে মানুষ নানা প্রকার শারীরিক সমস্যার শিকার হয়ে থাকে। দীর্ঘদিন একটানা আর্সেনিক দূষিত পানি পান ও দূষিত পানিতে রান্না করা খাবার গ্রহণ করার ফলে মানুষের চামড়ার রং পরিবর্তন হয়ে যায়, হাত-পায়ের তালু খসখসে হয়, শরীরে কালাে কালাে ছােপ পড়ে, কর্মশক্তি ও রােগ প্রতিরােধ ক্ষমতা কমে যায়। আর্সেনিক এমন একটি বিষ যা তাপেও নষ্ট হয় না। আর্সেনিক থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি উপায় হলাে আর্সেনিক দূষণমুক্ত পানি পান করা। তাই আর্সেনিক বিষ থেকে রেহাই পেতে হলে বিকল্প উৎস থেকে পানি সংগ্রহ করা উচিত। আমাদের দেশে আর্সেনিক থেকে মুক্তির জন্য নানা ধরনের প্রকল্প এবং কার্যক্রম গ্রহণ করা হলেও একমাত্র জনগণের সচেতনতা এবং সহযােগিতাই পারে এ মারাত্মক অভিশাপ থেকে জাতিকে রক্ষা করতে। সুতরাং আমাদের সকলকে আর্সেনিক দূষণ সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

আর্সেনিক ভূত্বকে প্রয়ােজনাতিরিক্ত ২০টি পদার্থের অন্যতম। স্বাদ-গন্ধহীন এ যৌগের রাসায়নিক সংকেত অং। এ রাসায়নিক পদার্থটি মাটি, পানি, কিংবা শারীরিক সুস্থতা ও বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য। মানুষের সুস্থতা ও বৃদ্ধির জন্য দৈনিক ১২ থেকে ১৫ মাইক্রোগ্রাম আর্সেনিক 'প্রয়ােজন। কিন্তু আর্সেনিক গ্রহণক্ষমতার বাইরে চলে গেলেই বিপত্তি ঘটে। প্রাকৃতিকভাবে মাটির পাথর স্তরে পাইরাইট (Fe S2) নামে এক প্রকার যৌগ আছে যা পাথরের সাথে আর্সেনিককে ধরে রাখে। শিলাস্তরে ও ভূ-ত্বকে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় আর্সেনিক অবস্থানচ্যুত হয়ে পানির সাথে উপরে চলে আসে এবং এ দূষিত পানি ব্যবহার করে মানুষ নানা প্রকার শারীরিক সমস্যার শিকার হয়ে থাকে। দীর্ঘদিন একটানা আর্সেনিক দূষিত পানি পান ও দূষিত পানিতে রান্না করা খাবার গ্রহণ করার ফলে মানুষের চামড়ার রং পরিবর্তন হয়ে যায়, হাত-পায়ের তালু খসখসে হয়, শরীরে কালাে কালাে ছােপ পড়ে, কর্মশক্তি ও রােগ প্রতিরােধ ক্ষমতা কমে যায়। আর্সেনিক এমন একটি বিষ যা তাপেও নষ্ট হয় না। আর্সেনিক থেকে মুক্তি পাওয়ার একটি উপায় হলাে আর্সেনিক দূষণমুক্ত পানি পান করা। তাই আর্সেনিক বিষ থেকে রেহাই পেতে হলে বিকল্প উৎস থেকে পানি সংগ্রহ করা উচিত। আমাদের দেশে আর্সেনিক থেকে মুক্তির জন্য নানা ধরনের প্রকল্প এবং কার্যক্রম গ্রহণ করা হলেও একমাত্র জনগণের সচেতনতা এবং সহযােগিতাই পারে এ মারাত্মক অভিশাপ থেকে জাতিকে রক্ষা করতে। সুতরাং আমাদের সকলকে আর্সেনিক দূষণ সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
মন্তব্যগুলো দেখান