ফেসবুক অনুচ্ছেদ লিখন ৬ ৭ ৮ ৯ ১০ শ্রেণি। বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যােগাযােগের ওয়েবসাইটের নাম ফেসবুক বা www.facebook.com। যােগাযােগ ব্যবস্থার
what's hot
ফেসবুক অনুচ্ছেদ লিখন ৬ ৭ ৮ ৯ ১০ শ্রেণি
ফেসবুক
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যােগাযােগের ওয়েবসাইটের নাম ফেসবুক বা www.facebook.com। যােগাযােগ ব্যবস্থার এই সাইটটি প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি। তবে ২০০৩ সালে মার্ক জুকারবার্গ (Mark Zuckerberg) কর্তৃক নির্মিত ফেসমাস নামের সাইটটির উত্তরসুরী হিসেবেই ফেসবুকের জন্ম। ফেসবুকের মাধ্যমে মানুষ সহজেই পরিচিতজনের সাথে আন্তঃযােগাযােগ স্থাপন করতে পারে। ফেসবুকের বর্তমান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ তার আরাে তিনজন সহযােগীদের মাধ্যমে এই ওয়েব সাইটি প্রতিষ্ঠা করেন। তারা হলেন এডওয়ার্ডো সেভারিন, ডাস্টিন মস্কোভিতস এবং ক্রিস হিউজেস। ফেসবুকে কোনাে রকম খরচ ছাড়াই সদস্য হওয়া যায়। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীগণ ফেসবুকের সাথে সংযুক্ত অন্যান্য পরিচিত মানুষদের বন্ধু হিসেবে সংযােজন করতে পারে, নানা রকম বার্তা ও মন্তব্য প্রদান করতে পারে, বন্ধুদের সম্পর্কে জানতে পারে এবং ব্যবহারকারী তার ব্যক্তিগত তথ্যাবলি হালনাগাদ আদান-প্রদানও করতে পারে।
এছাড়া ফেসবুক চ্যাট এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার অন্য কোনাে ফেসবুক বন্ধুর সাথে তাৎক্ষণিক আলাপও সেরে নিতে পারে। উন্নত সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এই চ্যাটিং সিস্টেম চালু করে। ফেসবুকের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চলভিত্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারে। বর্তমানে এই সুবিধা ব্যবহার করে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, মিশরের তাহরির স্কয়ারের সরকার পতনের আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ফেসবুকের মাধ্যমে। এমনকি বাংলাদেশের ব্লগারদের দ্বারা পরিচালিত যুদ্ধপরাধীর বিচার দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনেও ফেসবুকের সহায়ক ভূমিকা রয়েছে। তবে ফেসবুক যেমন সামাজিক হৃদ্যতা বাড়ায় তেমনি অনেকাংশে মানসিক অস্থিরতাও বাড়ায়। এর মাধ্যমে সাইবার অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে। ইদানিং ফেসবুক ব্যবহার তরুণদের নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হচ্ছে অনেকের। তবু বলতে হয়, কিছু কিছু সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তথ্যপ্রযুক্তির এই সময়ে ফেসবুকের অবদান অপরিসীম।
এছাড়া ফেসবুক চ্যাট এর মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী তার অন্য কোনাে ফেসবুক বন্ধুর সাথে তাৎক্ষণিক আলাপও সেরে নিতে পারে। উন্নত সেবা প্রদান করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ এই চ্যাটিং সিস্টেম চালু করে। ফেসবুকের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী শহর, কর্মস্থল, বিদ্যালয় এবং অঞ্চলভিত্তিক নেটওয়ার্কেও যুক্ত হতে পারে। বর্তমানে এই সুবিধা ব্যবহার করে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, মিশরের তাহরির স্কয়ারের সরকার পতনের আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল ফেসবুকের মাধ্যমে। এমনকি বাংলাদেশের ব্লগারদের দ্বারা পরিচালিত যুদ্ধপরাধীর বিচার দাবিতে গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনেও ফেসবুকের সহায়ক ভূমিকা রয়েছে। তবে ফেসবুক যেমন সামাজিক হৃদ্যতা বাড়ায় তেমনি অনেকাংশে মানসিক অস্থিরতাও বাড়ায়। এর মাধ্যমে সাইবার অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে। ইদানিং ফেসবুক ব্যবহার তরুণদের নেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে স্বাভাবিক কাজকর্ম বিঘ্নিত হচ্ছে অনেকের। তবু বলতে হয়, কিছু কিছু সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তথ্যপ্রযুক্তির এই সময়ে ফেসবুকের অবদান অপরিসীম।
মন্তব্যগুলো দেখান