তোমাদের গ্রামে একটি পাঠাগার স্থাপনে আর্থিক সাহায্য প্রদানের জন্য জেলাপ্রশাসকের নিকট একখানা দরখাস্ত লেখ।
অথবা, আলোকিত মানুষ হবার জন্য তোমার এলাকায় একটি পাঠাগার স্থাপনের লক্ষ্যে জেলাপ্রশাসকের নিকট একখানা আবেদনপত্র লেখ।
২৫ অক্টোবর, ২০২০
বরাবর
জেলাপ্রশাসক
চাঁদপুর
জেলাপ্রশাসক
চাঁদপুর
বিষয় : পাঠাগার স্থাপনের জন্য আর্থিক সাহায্যের আবেদন।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার আহমদপুর ইউনিয়নের অধিবাসী। এটি একটি জনবহুল এলাকা। এ ইউনিয়নের শতকরা ৫৫ ভাগ মানুষ অক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন। অত্র ইউনিয়নে একটি স্নাতক ডিগ্রি কলেজ, দুটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি ফাজিল মাদ্রাসা, চারটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং তিনটি রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এখানকার মানুষ খুব শিক্ষানুরাগী। আধুনিক যুগের অগ্রযাত্রার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে তারা খুব আগ্রহী। এখানকার ৪০ ভাগ মানুষ প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষিত। ৩০ ভাগ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেছে এবং ২৫ ভাগস্নাতক ডিগ্রিধারী। আর এখনকার ছেলেমেয়েরা প্রায় সবাই স্কুলগামী। অদূর ভবিষ্যতে শিক্ষার হার বহুগুণে বেড়ে যাবে। আমাদের এই ইউনিয়নে একটি পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে একটি সরকারি দাতব্য
চিকিৎসালয়। ইউনিয়ন কার্যক্রমে এখানকার লোকজন সার্বিক সহযোগিতা করে আসছে। উপজেলা সমবায় সমিতির সকল কার্যক্রমে ইউনিয়নের অধিবাসীরা সার্বিক সহযোগিতায় সক্রিয়। তাছাড়া সরকারের বয়স্ক শিক্ষাদান কার্যক্রমের অধীনে বেশ কয়েকটি কেন্দ্র ফলপ্রসূভাবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারি, বেসরকারি, ব্যক্তিগত ও সমবায়ী উদ্যোগে অত্র ইউনিয়নের কৃষি উন্নয়ন এবং ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের উৎপাদন ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। এতকিছু থাকা সত্ত্বেও অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, আমাদের এখানে সবার জ্ঞানচর্চার জন্য একটা পাঠাগার নেই। এর ফলে লোকজনের
আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও জ্ঞানচর্চার সুযোগ পাচ্ছে না। তাছাড়া সমাজের বিত্তবান কেউ এর জন্য এগিয়ে আসছে না। যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতে জ্ঞানচর্চা জরুরি। একটি পাঠাগার এ সুযোগ করে দেয়। তাই সঠিক পঠন-পাঠনের সুযোগ করে দিয়ে স্ব-স্ব ক্ষেত্রে মেধার স্বাক্ষর রাখতে এই ইউনিয়নে একটি পাঠাগার স্থাপন অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।
বিনীত নিবেদন এই যে, আমরা চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার আহমদপুর ইউনিয়নের অধিবাসী। এটি একটি জনবহুল এলাকা। এ ইউনিয়নের শতকরা ৫৫ ভাগ মানুষ অক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন। অত্র ইউনিয়নে একটি স্নাতক ডিগ্রি কলেজ, দুটি উচ্চ বিদ্যালয়, একটি ফাজিল মাদ্রাসা, চারটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং তিনটি রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এখানকার মানুষ খুব শিক্ষানুরাগী। আধুনিক যুগের অগ্রযাত্রার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে তারা খুব আগ্রহী। এখানকার ৪০ ভাগ মানুষ প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষিত। ৩০ ভাগ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেছে এবং ২৫ ভাগস্নাতক ডিগ্রিধারী। আর এখনকার ছেলেমেয়েরা প্রায় সবাই স্কুলগামী। অদূর ভবিষ্যতে শিক্ষার হার বহুগুণে বেড়ে যাবে। আমাদের এই ইউনিয়নে একটি পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে একটি সরকারি দাতব্য
চিকিৎসালয়। ইউনিয়ন কার্যক্রমে এখানকার লোকজন সার্বিক সহযোগিতা করে আসছে। উপজেলা সমবায় সমিতির সকল কার্যক্রমে ইউনিয়নের অধিবাসীরা সার্বিক সহযোগিতায় সক্রিয়। তাছাড়া সরকারের বয়স্ক শিক্ষাদান কার্যক্রমের অধীনে বেশ কয়েকটি কেন্দ্র ফলপ্রসূভাবে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। সরকারি, বেসরকারি, ব্যক্তিগত ও সমবায়ী উদ্যোগে অত্র ইউনিয়নের কৃষি উন্নয়ন এবং ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পের উৎপাদন ব্যাপক প্রসার লাভ করেছে। এতকিছু থাকা সত্ত্বেও অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, আমাদের এখানে সবার জ্ঞানচর্চার জন্য একটা পাঠাগার নেই। এর ফলে লোকজনের
আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও জ্ঞানচর্চার সুযোগ পাচ্ছে না। তাছাড়া সমাজের বিত্তবান কেউ এর জন্য এগিয়ে আসছে না। যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতে জ্ঞানচর্চা জরুরি। একটি পাঠাগার এ সুযোগ করে দেয়। তাই সঠিক পঠন-পাঠনের সুযোগ করে দিয়ে স্ব-স্ব ক্ষেত্রে মেধার স্বাক্ষর রাখতে এই ইউনিয়নে একটি পাঠাগার স্থাপন অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে।
অতএব, জনাবের নিকট ইউনিয়নবাসীর পক্ষ থেকে আকুল প্রার্থনা এই যে, উপযুক্ত বিষয়াবলি বিবেচনা করে গ্রামবাসীর জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের স্বার্থে অত্র ইউনিয়নে একটি পাঠাগার স্থাপন করে বাধিত করবেন।
বিনীত
এলাকাবাসীর পক্ষে
আশরাফ উদ্দিন।
এলাকাবাসীর পক্ষে
আশরাফ উদ্দিন।
এই রকম আরও তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন। এর পাশাপাশি গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন।